পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক নিয়োগ বা Teacher Recruitment নিয়ে ফের একবার নতুন আপডেট জানতে পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর থেকে দেখা গিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনের (School Service Commission) নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তোলপাড় হয়েছিল গোটা রাজ্য। চাকরি পাবার জন্য এসএসসি (SSC) প্রার্থীরা একের পর এক মামলা করেছে আদালতে। ২০১৬ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশন পরীক্ষার মাধ্যমে যারা চাকরি পেয়েছিল তাদের সবাইকে হাইকোর্টের নির্দেশে স্কুল সার্ভিস কমিশন নোটিশ পাঠিয়েছে। কেন এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে তা বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
West Bengal Teacher Recruitment Scam News.
ভুয়ো শিক্ষকদের ধরার উদ্দেশ্যে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে গত সপ্তাহ থেকে প্রধান শিক্ষকদের কাছে নোটিশ পাঠাচ্ছে স্কুল শিক্ষা দপ্তর (WB Education Department). নোটিশ পাঠানো হচ্ছে ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে যে সমস্ত শিক্ষক এবং শিক্ষা কর্মীরা চাকরি পেয়েছিলেন তাদের বাড়িতে। ডিআই অফিসারের মাধ্যমে নোটিশ প্রধান শিক্ষক এর কাছে যাবে তারপর সেই নোটিশ যাবে ২০১৬ সালে চাকরি পাওয়া সমস্ত শিক্ষক এবং শিক্ষা কর্মীদের (Teacher Recruitment) বাড়িতে।
তবে বিশেষজ্ঞ মহলের মতে ভুয়ো শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীদের (Teacher Recruitment) চিহ্নিত করার জন্যই হাইকোর্ট এমন নির্দেশ দিয়েছে স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে। ওই সমস্ত শিক্ষক এবং শিক্ষা কর্মীরা যে বিদ্যালয়ে চাকরি করছেন সেই বিদ্যালয়ের তাদের তালিকা তৈরি হবে। সেই তালিকায় একটি বিবৃতি থাকবে যেখানে লেখা থাকবে যে, এরা ছাড়া আমার স্কুলে ২০১৬ সালের পরীক্ষার ভিত্তিতে জয়েন (Teacher Recruitment) করা আর কোনও শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মী নেই। ওই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করবে ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক।
একসূত্র মারফত জানা গিয়েছে যে স্কুল শিক্ষা দপ্তর চলতি মাসের ১১ তারিখে স্কুলের প্রধান শিক্ষকদের কাছে নোটিশ (Teacher Recruitment) পাঠাবে। ওই দিন সমস্ত তথ্য নিয়ে ডি আই ২০১৬ সালে চাকরি পাওয়া শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীদের তালিকা তৈরি করবে। ১২ তারিখে ওই তালিকা স্কুলের নোটিশ বোর্ডে টাঙানো হবে। ১৩ তারিখে ওই নোটিশ যাবে ২০১৬ সালে চাকরি পাওয়া শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীদের কাছে। যদি কোনো শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মী অনুপস্থিত থাকে তাহলে ১৪ তারিখে তার বাড়িতে নোটিশ পৌঁছে যাবে।
মাত্র ১০০ টাকায় সোনা কেনার সুযোগ দিচ্ছে টাটা। কিভাবে এই সুবিধা পাবেন?
১৫ তারিখের মধ্যে প্রধান শিক্ষক ডিআই এর কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন। আর ডিআই রিপোর্ট তৈরি করবে ১৮ তারিখে। সেই রিপোর্ট জমা পড়বে স্কুল শিক্ষা দপ্তরে ২১ তারিখে। হাইকোর্টের নির্দেশে স্কুল শিক্ষা দপ্তর এই নোটিশ পাঠাচ্ছে প্রধান শিক্ষকের কাছে। আসলে হাইকোর্ট এই নোটিশের মাধ্যমে ওই শিক্ষক এবং শিক্ষা কর্মীদের জানিয়ে দিতে চায় যে তাদের নিয়োগ মামলার (Teacher Recruitment) বিচারাধীন। এরপর এই মামলা গুলির শুনানি শুরু হবে। Written By Nupur Chattopadhyay.
রোজগার মেলায় আরও 51000 জনকে সরকারী চাকরি দেবে। পশ্চিমবঙ্গের