Public-Private partnership in School Education (PPP) : রাজ্যের শিক্ষা সচিব প্রত্যাখ্যান করলেন খসড়া।
বেশ কিছুদিন ধরে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে শিক্ষা ব্যবস্থা নাকি বেসরকারী হয়ে যাবে (Public-Private partnership in School Education)। শিক্ষক নিয়োগ থেকে শুরু করে সব কিছু চলে যাবে প্রাইভেট কোম্পানীর হাতে। আর এই বেসরকারিকরণের কথা যা নিয়ে অনেকে নেতিবাচক আবার অনেকে ইতিবাচক মত পোষণ করেছেন। তবে আর ধাঁধা নয়। এবার খোলাখুলি ভেবে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলো রাজ্য সরকার। রাজ্যের অনুমোদন বাতিল করলো শিক্ষা দপ্তর। শিক্ষা ব্যবস্থায় যৌথ উদ্যোগের দিকে পা বাড়িয়ে ও কেনো পিছিয়ে গেলো সরকার (Govt. refused the Draft)। বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
Public-Private Partnership Model (PPP) কি?
এই মডেলের দ্বারা রাজ্য সরকার শিক্ষা ব্যাবস্থাকে তৃতীয় কোনও সংস্থাকে তত্তাবধায়নের দ্বায়িত্ব দেয়। রাজ্যের শিক্ষার মান উন্নত করতেই এমন সিদ্ধান্ত (Public-Private partnership in School Education) গ্রহণ করা হলেও শিক্ষকদের একাংশ মানতে নারাজ এই সিদ্ধান্ত। এতে শিক্ষা ব্যবস্থায় সার্বিক ক্ষতি হবে বলে তাদের ধারণা। এবার এই বিষয়ে মুখ খুললেন মাননীয় শিক্ষা সচিব মণীশ জৈন। তিনি জানান, সরকারের দিক থেকে এমন কোনো নির্দেশিকা দেওয়া হয়নি বা থাকলেও তা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে (Govt. refused the Draft)।
শিক্ষা ব্যবস্থায় যৌথ উদ্যোগের বিষয় (Public-Private partnership in School Education) এর মুল প্রক্রিয়া হলো, এক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় জমি বিল্ডিং এবং কাঠামো দেবে সরকার। অপরদিকে শিক্ষক নিয়োগ, ফিস কত হবে এবং কোন বোর্ডের অধীনস্তে থাকবে তা ঠিক করবে বিনিয়োগকারী সংস্থা। বেশিরভাগ শিক্ষক সংগঠন এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন PPP Mode অনুযায়ী শিক্ষা ব্যবস্থা শুরু হলে তা কোনো ভাবেই আশীর্বাদ জনক হবে না ছাত্র ছাত্রীদের জন্য। অপরন্তু সর্বনাশ বয়ে আনতে পারে (Govt. refused the Draft)।
ভারতীয় সংবিধান এবং শিক্ষার অধিকার আইন অনুযায়ী ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের শিক্ষা দেওয়া প্রাথমিক অধিকারের মধ্যে পড়ে। PPP মোডে শিক্ষা ব্যবস্থা আসলে তা এই নীতির বিপরীত হবে। রাজ্যের শিক্ষা সচিব মণীশ জৈন ঘোষণা করেন যে, সরকারের পক্ষ থেকে নোটিশ প্রকাশিত হলেও বিভিন্ন কথা ভেবে তা বাতিল করে দেওয়া হয় (Govt. refused the Draft, Public-Private partnership in School Education
Investment Options In India – এই নিয়ম মেনে বিনিয়োগ করলে পাবেন অল্প বিনিয়োগে সর্বোচ্চ মুনাফা
তবে পদক্ষেপ নিয়েও ফের অনুমোদন বাতিল করা নিয়ে কার্যত সরকার চাপে পড়েই বাতিল করলো বলেই মনে করছেন শিক্ষকদের একাংশ। এই বিষয়ে, বঙ্গীয় শিক্ষক শিক্ষাকর্মী সমিতির সহ সাঃ সম্পাদক স্বপন মন্ডল বলেন, “সরকার অস্বীকার করছে যে PPP মডেল এ স্কুল করার কোনো পরিকল্পনা নেই। কিন্তু প্রিন্সিপাল সেক্রেটারির সই করা চিঠি, ইতিমধ্যেই স্যোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। এই দ্বিচারিতা কেন? আসলে চাপে পড়েই আপাতত বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” এই বিষয়ে আপনাদের মতামত একান্ত কাম্য। আপনারা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ। Public-Private partnership in School Education
পতন শুরু, রিচার্জের দাম বাড়িয়ে দেড় কোটি গ্রাহক হারালো জিও।
পরীক্ষার খাতায় এইভাবে লিখলে প্রতি বিষয়ে ১০ নম্বর বেশী পাবে,