ATM Withdrawal – এটিএম জালিয়াতির নয়া ফাঁদ, কার্ড ঢোকানোর আগে, আলো জ্বললে পিন দেবেন না, একাউন্ট ফাঁকা হবে।

ATM Withdrawal বা এটিএম থেকে টাকা তোলার আগে একটু দাঁড়ান, এগুলো চেক করুন, ঠিক থাকলে কার্ড ঢোকান, নাহলে বিপদ, জেনে নিন কিভাবে জালিয়াতির হাত থেকে বাঁচবেন।
প্রযুক্তি যত এগোচ্ছে, প্রতারকরাও নতুন নতুন ফাঁদ তৈরি করছে। নিত্য নতুন পদ্ধতিতে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতানোর চক্র তৈরি হয়েছে। জালিয়াতরা একেবারে ওত পেতে বসে আছে। কিভাবে মানুষকে ফাঁদে ফেলে বর্তমান অনলাইনে যুগে নয়া প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে তার একাউন্ট ফাঁকা করে দেওয়া যায়।

Alert! ATM Withdrawal!

আর অ্যাকাউন্ট ফাঁকা করার জন্য জালিয়াতরা সবথেকে বেশি যে পদ্ধতি ব্যবহার করে, তা হল এটিএম কার্ড ক্লোনিং বা ATM Card Clone.
এটিএম কার্ড ক্লোন করার জন্য জালিয়াতরা আপনার পিছনে থেকে এটিএম পিন নম্বর (ATM Pin Number) জানার চেষ্টা করতে পারে। আর দ্বিতীয় পদ্ধতি হলো সিসিটিভি হ্যাক করে এটিএম কার্ডের নম্বর জানা। কারণ কার্ড ক্লোন করতে গেলে এটিএম কার্ডের পিন নম্বর জানা জরুরী।

সেটা জানতে পারলেই আপনার অ্যাকাউন্ট ফাঁকা করে দেবে জালিয়াতরা। তাই এটিএমে যখন টাকা তুলতে যাবেন, তখন বেশ কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
যখন ATM Withdrawal এর সময় কোনো এটিএম স্লটে ATM কার্ড ঢোকাবেন, তার আগে দেখে নিন আলোর রং। যদি আলোর রং সবুজ থাকে, তাহলে ঠিক আছে। আপনি নিশ্চিন্তে কার্ড মূল স্লটে ঢোকাতে পারেন। যদি দেখা যায় এটিএম এর স্লটের আলোর রং লাল বা কোনো আলো জ্বলছে না, তাহলে জানতে হবে কোনো সমস্যা তৈরি হয়েছে। তখন কোনোমতেই এটিএম কার্ড ঢোকানো যাবে না।

Bank KYC Status KYC Document KYC Update

হয়তো এরকম হতে পারে, কার্ড ক্লোন (Card Clone) করার জন্য মূল স্লটে একটি ড্যামি স্লট লাগানো হয়েছে। জালিয়াতরা এভাবেই এটিএম (ATM Pin Number) কার্ডের পিন নম্বর হাতিয়ে নেয়। আর তারপরেই সেই পিন নম্বর ব্যবহার করে আপনার একাউন্ট নিমেষে ফাঁকা করে দিতে পারে প্রতারকেরা।
তাই বর্তমান সময়ে ATM Withdrawal বা এটিএম থেকে টাকা তোলার আগে কিম্বা কোনও অপরিচিত যায়গায় টাকা তোলার আগে, মেশিনটা একটু চেক করে নেবেন। এটিএমে কার্ড ঢোকানোর আগে এই কয়েকটি বিষয়ে সতর্কতা নিলেই প্রতারকদের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পাওয়া যায়।

স্বল্প পুঁজির ব্যবসা শুরু করে মাসে আয় করুন মোটা টাকা, পদ্ধতি দেখে সিদ্ধান্ত নিন.

আর এরপরেও যদি কোনোভাবে ATM Withdrawal Fraud বা এটিএম সংক্রান্ত জালিয়াতির ফাঁদে পড়ে যান, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাতে হবে। পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে (Cyber Crime) অভিযোগ জানালে চটজলদি পুলিশের তরফে তদন্ত শুরু করা হবে। যদি সেই অপরাধী আগেও এই ধরনের কোনো কাজ করে থাকে, তাহলে এটিএম মেশিনে তার হাতের ছাপ থেকেই পুলিশ তাকে ট্র্যাক করতে পারবে এবং সহজেই অপরাধী গ্রেফতার হবে।
তবে সব থেকে বড় বিষয় নিজেকে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। জনস্বার্থে পোষ্ট টি সকলকে শেয়ারের অনুরোধ রইলো।
Written by Rajib Ghosh.

দিনে মাত্র 5 ঘন্টা এই ব্যবসা করুন, বাকি সময় আরাম, ইনকাম মাসে 50 হাজার থেকে 1 লাখ।

শেয়ার করুন: Sharing is Caring!

Leave a Comment