Airtel – এয়ারটেল গ্রাহকদের পরিষেবা চালু রাখতে নতুন SIM নিতে হবে। টাকা দিতে হবে? কি কি ডকুমেন্টস লাগবে?

ভারতবর্ষে এয়ারটেল বা Bharti Airtel এর প্রায় ৫৭ কোটি ৪০ লক্ষের বেশি গ্রাহক আছে এবং এই সকল গ্রাহকদের জন্য Airtel এর তরফে এক অতি জরুরি ঘোষণা করা হয়েছে। আর এর ফলে সকলের মনে নানান প্রকারের জিজ্ঞাসা প্রকাশ পেয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি মানুষের কাছে ফোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। তবে এই গুরুত্বপূর্ণ জিনিসে যদি সঠিক SIM কার্ড না থাকে তাহলে কি ফোনটা চলবে? হ্যাঁ, পুরনো SIM এর বদলে এবার নতুন SIM নিতে হবে আপনাদের।

Airtel Customers Should Buy e-SIM Very Soon.

তার জন্য কোটি কোটি গ্রাহকদের কাছে ইতিমধ্যেই অ্যালার্ট (Airtel Alert) এর SMS পৌঁছে গেছে। আর এই অ্যালার্ট এসএমএস গ্রাহকদের পাঠিয়েছে Airtel. উল্লেখ্য, মাস কয়েক আগেই e-SIM চালু হয়েছে দেশে। কম বেশি প্রতিটা টেলিকম সংস্থাই তাদের গ্রাহকদের e-SIM দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যেই প্রস্তুত হয়ে আছে। তবে দেশের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ আজও ফিজিক্যাল সিম ব্যবহার করেন।

কারণ e-SIM এর ব্যাপারে এখনো অনেকেই সচেতন নয় । তবে এবার বিশেষ দায়িত্ব নিয়ে Airtel তাদের কোটি কোটি ইউজারকে মেল করে জানালো e-SIM কেনার কথা। আচ্ছা বলতে পারেন কেন এই তৎপরতা বা e-SIM গ্রাহকরা যে ব্যবহার করবে তার সুবিধা কি? প্রসঙ্গত, আমাদের ফোনে ফিজিক্যাল সিম এবং e-SIM এর দুটো অপশন থাকলেও সচরাচর সবাই ফিজিক্যাল সিম (Physical SIM Card) বেশি ব্যবহার করে থাকেন।

তবে e-SIM এর ব্যবহারে ক্ষেত্রে অনেক বেশি সুবিধা আছে। এমনটাই জানাচ্ছে এয়ারটেল Airtel এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর গোপাল ভিত্তল। e-SIM এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি বারবার খুলতে এবং লাগাতে হয়না। এটি আপনি সরাসরি ফোনে এমবেড করে নিতে পারবেন। এতে রয়েছে একটি সফটওয়্যার যা ডিভাইসের eUICC চিপে ইনস্টল করা থাকে। এর জন্য একটি নির্দিষ্ট প্রসেসও রয়েছে।

পাশাপাশি আপনার ফোন যদি কোন কারনে চুরি হয়ে যায় বা হারিয়ে যায় তাহলে চোর বা যিনি ফোন কুড়িয়ে পাবেন তিনি চাইলেও সিম কার্ড (SIM Card) খুলে ফেলতে পারবে না। এতে করে সেই ডিভাইসটিকে খুঁজে পাওয়া খুবই সহজ হবে। এমনকি, e-SIM ফিজিক্যাল সিমের চেয়ে বেশি নিরাপত্তা দেয় এবং এটি ব্যবহার করাও সহজ। তাই গ্রাহকরা চাইলেই ফিজিক্যাল সিমকে e-SIM এ কনভার্ট করতে পারবেন।

SBI Recruitment 2023 (স্টেট ব্যাংকে চাকরির সুযোগ ২০২৩)

তবে তার জন্য ডিভাইস এমন হতে হবে যা e-SIM সাপোর্ট করে। উল্লেখ্য, বর্তমান দিনে iPhone থেকে শুরু করে Samsung, Motorola, OnePlus সহ আরও একাধিক ব্র্যান্ড e-SIM সাপোর্টেড স্মার্টফোন (e-SIM Smartphone) নিয়ে এসেছে বাজারে । তাই e-SIM ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আপনার যেমন কোনো অসুবিধা থাকবে না, তেমনি ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে চিন্তার কোন কারণ থাকবে না এবং খুব সহজেই সেই ফোনটি আপনি পেয়ে যাবেন।

Dearness Allowance – সরকারী কর্মচারীদের DA ঘোষণা। মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধিতে কত টাকা বেতন বাড়লো?

আর শুধুমাত্র Airtel নয় JIO বা অন্য সকল টেলিকম কোম্পানিও তাদের সকল গ্রাহকদের জন্য এই পরিষেবা নিয়ে এসেছে। আর এই ব্যবস্থা সকল স্মার্টফোনে চালু হয়ে গেলে সকল গ্রাহক সহ সকল কোম্পানিদের খুবই সুবিধা হবে বলে মনে করছেন অনেকে। তাই যেই সকল গ্রাহকদের ফোনে e-SIM সাপোর্ট করে তারা এই কাজটি অতি শীঘ্রই সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।

PM Rojgar Yojana – বেকারদের জন্য 10 লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় সরকার। কারা

শেয়ার করুন: Sharing is Caring!

Leave a Comment